ক্যান্সার যে কোনো বয়সের মানুষ কে, যে কোনো সময় নিজের কালো ছায়ায় মধ্যে টেনে নিতে পারে। ছোটো বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ ব্যক্তি বা মহিলা যে কোনো সাধারণ মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ পর্যন্ত হারাতে পারেন। সময়ের সাথে সাথে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির সাহায্যে ক্যান্সারের চিকিৎসার অনেক নতুন strategies আবিষ্কার হলেও দিন দিন আক্রান্ত ব্যক্তি দের সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে। এর একটি প্রধান কারণ হলো জনসংখ্যার বৃদ্ধি। আজকে আমাদের আলোচনার মূল কেন্দ্রে রয়েছে আমাদের সমাজের বয়স্ক মানুষরা, যারা প্রতি নিয়ত ক্যান্সারের কালো হাতে ধরা পড়ছেন। বয়স্ক মানুষদের মধ্যে ক্যান্সারের কারণে কী কী গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি হয় এবং বয়স বেশি হওয়ার জন্য চিকিৎসার ক্ষেত্রেও যে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে তা নিয়েই আজ আমরা আলোচনা করবো।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরের immunity বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শিথিল হতে থাকে আর এই কারণেই বয়স্ক মানুষদের মধ্যে বিভিন্ন প্রকারের ক্যান্সারের danger বাড়তে থাকে। জেনেটিক মিউটেশন ক্যান্সার gene categorical হওয়ার একটি বড় কারণ। এছাড়া বিভিন্ন environmental elements carcinogen হিসেবে ভূমিকা নিতে পারে। বয়স্ক মানুষদের Meals habits ও ক্যান্সারের একটি কারণ হতে পারে।
Statistics বলে 60 থেকে 70 বছর বয়সের মানুষদের মধ্যে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা regular বয়সের মানুষদের থেকে প্রায় 11 গুণ বেশি। তাই most cancers এর হাত থেকে নিজেকে মুক্ত করার জন্য একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর প্রত্যেকটা মানুষের উচিত নিজের শরীরের যত্ন নেওয়া।
এই বয়সের পুরুষদের মধ্যে prostate most cancers, lung most cancers, হওয়ার সম্ভবনা বেশি দেখা যায় এবং এই বয়সের মহিলা দের মধ্যে breast most cancers, survical most cancers, uterus most cancers, overian most cancers, বেশি হয়ে থাকে। এছাড়া এই বয়সের স্ত্রী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে abdomen most cancers, colon most cancers এবং pores and skin most cancers গুরুত্বপূর্ণ।

আজকে আমরা এই প্রত্যেক প্রকার ক্যান্সারের signs এবং prevention strategies নিয়ে আলোচনা করবো –
প্রথমে আমরা 60 70 বছরের পুরুষদের মধ্যে prevalent ক্যান্সার গুলো নিয়ে কথা বলবো।
আজকে আমরা এই 60 to 70 বছর বয়সের পুরুষদের মধ্যে প্রধান ক্যান্সার গুলি নিয়ে আলোচনা করবো।
এই বয়সের পুরুষদের মধ্যে প্রধান হলো প্রোস্টেট ক্যান্সার। এই ধরনের ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো হলো –
– রাতে শোয়ার পর ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়া।
– প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা জ্বালা অনুভব করা।
– প্রস্রাবের প্রবাহ sluggish হয়ে যাওয়া।
– প্রস্রাব এবং বীর্যে রক্তের উপস্থিতি।
– পিঠের নীচের অংশ এবং নিতম্ব বা পেলভিসে ব্যথা অনুভব হওয়া।
প্রতিরোধ:
– উপরের signs গুলি দেখা দিলে অতি অবশ্যই নিয়মিত স্ক্রীনিং যেমন PSA টেস্ট এবং DRE করাতে হবে।
– weight-reduction plan এর মধ্যে ফল এবং শাকসবজির পরিমাণ বাড়াতে হবে।
– নিয়মিত ব্যায়াম করে নিজের স্বাস্থ্য কে ঠিক রাখতে হবে এবং একটা সুষ্ঠ ওজন বজায় রাখতে হবে।
– weight-reduction plan এর মধ্যে crimson meat এবং বেশি fats যুক্ত খাবার কম খেতে হবে।
-দুগ্ধজাত খাবার বা diary merchandise যতটা কম খাওয়া যায় তত ভালো।
২. Prostate most cancers এর পর বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে দ্বিতীয় prevalent হলো lung ক্যান্সার। এই ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো হলো –
– অনেক দিন ধরে কাশি হওয়া। কখনও কখনও কাশির সাথে রক্ত বেরোতে পারে।
– একটু তেই শ্বাসকষ্ট হওয়া
– হটাৎ যে কোনো সময় বুকে ব্যথা অনুভব করা।
– অনেক ক্ষেত্রে আক্রান্ত affected person এর কণ্ঠস্বর পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
– ঘন ঘন ব্রঙ্কাইটিস বা নিউমোনিয়া lung most cancers এর একটি মূল লক্ষণ।
প্রতিরোধ:
– lively এবং passive smoking সম্পূর্ণ ভাবে এড়িয়ে চলতে হবে।
– বাড়িতে radon পরীক্ষা করার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
– অ্যাসবেস্টস এর মতো অন্যান্য কার্সিনোজেনের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে।
– weight-reduction plan এর মধ্যে ফল এবং শাকসবজির পরিমাণ অন্যান্য খাবারের থেকে বেশি হতে হবে।
আজ এই পর্যন্তই। এরপর আমরা মহিলাদের মধ্যে prevalent most cancers গুলি নিয়ে আলোচনা করবো।